আমার কি হয়েছে জানিনা, আমি হয়ত জীবনে বিয়ে করতে পারবনা। পারুল ভাবী ছাড়া আমার যৌন কল্পনায় অন্য কোন নারী আসেনা। আমি নয় শুধু, যে একবার পারুল ভাবীকে চুদবে সেই পারুল ভাবীকে সারাদিন চোদার কল্পনা করবে। প্রশ্ন হতে পারে পারুল কি খুব সুন্দরী? না। পারুলকে সামনে এবং পিছন থেকে দেখতে খুবই ভাল লাগে, আর চেহারাও মোটামুটি খারাপ না। পারুলের রুপের বর্ননা আগের লেখাতে দেওয়া উচিত ছিল, দেইনি। বর্ননা দেয়ার মত পারুল সবার জন্য মোটেও রুপসী নয়, কিন্তু যে নারী, নারীর পাছা আমি পছন্দ করি তার সাথে পারুল হুবহু মিলে গেছে বিধায় পারুল ভাবীকে আমার এতই পছন্দ।
পারুল ভাবীর পাছাটা দেখতে খুবই সেক্সী এবং সুন্দর,উঁচু উঁচু নিতন্ব, হাঁটার সময় একটু একটু ডান বাম করে দুলতে থাকে। তার পাছার দুলানি দেখলে আমার মত যে কোন সুপুরুষের বল দুলতে শুরু করবে, তার পর পাছাটা একটু পিছন দিকে ঠেলা। মনে হয় যেন কারো ধোনের ঠাপ নেওয়ার জন্য পারুল ভাবী তার পাছাটাকে বাইরের দিকে ঠেলে রেখেছে। পারুল ভাবী সব সময় নাভীর নিচে শাড়ী পরে। আহা নাভী হতে উপরের দিকে দুধের গোড়া পর্যন্ত দেখতে কিনা ভাল লাগে আমার সে কথা আপনাদের বুঝানো কিছুতেই সম্ভব না। মানুষ নবম আসমানে গিয়ে ঘরবাড়ী তৈরী করে বসবাস করছে এটা বুঝানো খুবই সহজ কিন্তু পারুল ভাবীর পাছার কথা আর দুধের কথা, যে ভোগ করে নাই তাকে বুঝানো সহজ নয়।
পারুল ভাবীর দুধ গুলো বেশ বড় বড় এবং সফট, যে পরিমানে বড় সে পরিমানে থলথলে নয়। চোষতে এবং মর্দন করতে খুবই আরাম। আমি অনেকবার তথন মালেশীয়া থাকা কালে পারুল ভাবীকে চোদেছি, দুধের মর্দন করেছি, দুধ চোষেছি। হাজার হাজার বার চুদলেও তাকে চোদার নেশা আমার মন থেকে যাবেনা। বিশ্বাস না হলে আপনিও একবার চোদে দেখুন না। আমি এখনো অবিবাহিত, রাত্রে শুইলে পারুল ভাবীর দুধ এবং পাছা আমার চোখে ভাসে। কি করে সর্বক্ষন চোদি সে উপায় বের করতে পারছিনা। তাছাড়া আমাদের এক বাড়ী নয় বিধায় যখন তখন তাদের ঘরে যাওয়াও সম্ভব হয়না আর পারুল ভাবীর ভাসুর রফিকদার জন্য কোন সুযোগ পাওয়াও যায়না।
আপন ছোট ভাইয়ের বউকে ভাসুরে আপন স্বামীর মত চোদে যাচ্ছে দেখে আমি মাঝে মাঝে আশ্চর্য হয়ে যাই। আমি বিগত এক সপ্তাহে পারুল ভাবীকে একবারের জন্যও চোদিনি ঐ ভাসুর নামের রফিকদার জন্য। আজ বৃহস্পতিবার গোলাবারীয়া গ্রামে গ্রামের যুবকেরা নাটক করছে দিনে খবর নিলাম। রফিক বাড়িতে নাই, আমার রাস্তা ক্লীয়ার ভেবে পারুল ভাবীর সাথে যোগাযোগ করলাম। ভাবী বলল, তার ছোট ভাই সাহাবুদ্দিনের সাথে যাবে এবং যদি পারে আমার সাথে বাড়ী ফিরবে।
আমি অপেক্ষায় রইলাম, রাত দশটার দিকে পারুল ভাবী গানে পৌছল। প্রায় এগারোটায় গানের অভিনয় শুরু হল, আমি পারুল ভাবীর সামনে ঘুর ঘুর করছি। আমায় দেখে পারুল ভাবী ডেকে বলল, একটু কষ্ট করে আমায় বাড়ী দিয়ে আসেন না। আমিও বললাম বাড়ী গেলে চলেন দিয়ে আসি। আমার সাথে রওনা হল, আমরা দুজন। রাত প্রায় একটা, বাড়ী খুব দুরে নয়। সামনে একটা কবরস্তান, আমি ভাবীকে জড়িয়ে ধরে কবরস্তানের নিকটবর্তী পুকুরের ভিতরের দিকে শুকনো জায়গায় নিয়ে গেলাম। ভাবী বলে এই কি করছ, এখানে কেউ দেকে ফেলবেত, ঘরে কেউ নেই ঘরেই চলনা। আমি ঘরে আসতে চাইলাম না কারন খোলা মাঠে চোদাচোদিতে আলাদা একটা মজা আছে।
পারুল ভাবীকে পিছন হতে জড়িয়ে ধরে তার দু বগলের নীচ দিয়ে আমার দুহাত দিয়ে তার দুইদুধ কচলাতে লাগলাম। শীতের রাতে পারুল ভাবীর গায়ে চাদর ছিল, চাদর খানা বিছায়ে পারুল ভাবীকে শুয়ালাম। তার বুকের উপর হতে শাড়ীর আঁচল সরিয়ে আমার সবচেয়ে ভাললাগা পারুল ভাবীর বিশাল বিশাল দুধ উম্মুক্ত করলাম।
ভাবতে ভাবতে লম্বা জার্নীর ক্লান্তি দুর করার জন্য দুজনেই হাত মুখ ধুইলাম। আমার চোদন ভাসুর কোথ্থেকে তাগড়া এক যুবকের হাতে নাস্তার ব্যবস্থা করল। হাফ সার্ট পরিহিত যুবকের বাহুদ্বয় দেখে মনে হল এ যুবকের চোদন এ বোডিংয়ে রফিকের চেয়ে বেশী আনন্দ দিত। নাস্তার পর শুয়ে বিশ্রাম নিচ্ছিলাম, রফিক ও শুয়ে গেল। প্রায় আধা ঘন্টা হয়ে গেল, আমার চোখে ঘুম নেই,রফিকেরও কোন ঘুম আসছিলনা শুধ এ পাশ ও পাশ করছিল। আমি ঘুমের ভান ধরে পড়ে আছি। রফিক ডাক দিল পারুল ঘুমালি নাকি? আমি কোন জবাব দিলাম না, বুঝাতে চাইলাম আমি গভীর ঘুমে। রফিক উঠে আমার পাশে এল, ছোট খাটের উপরে দুজনে ঠাসাঠসি হয়ে গেলাম। রফিক তার ঠাঠানো বাড়া আমার পাছায় ঠেকিয়ে
ডান হাতে আমার দুধে টিপাটিপি শুরু করল। অল্প সামান্য টিপার পর আমাকে চিত করে দিল। খুব দ্রত আমার বুকের কাপড় সরিয়ে দুধগুলোকে
চোষে কাল বিলম্ব না করে আমাকে উলঙ্গ করে চোদা শুরু করে দিল। আমিতো অবাক! একি রুপ দেখছি। বাড়ীতে যেখানে এক ঘন্টা আমার দুধ
চোষত, তারপর সোনা চোষত, টার পর বাড়া ঢুকাত আর এখন এত তাড়াতাড়ি করল। তাড়াতাড়ি করলেও ভালই চোদেছে আমার মাল
খসাতে পেরেছে। আমি কিছুই করিনি শুধু ঘুমের ভান ধরে ছিলাম। সন্ধ্যয় গোসল করে ডাক্তারের বুকিং দিয়ে এসে ঐ তাগড়া যুবকের মাধ্যমে ভাত
এনে দুজনে খাইলাম। কিছুক্ষন বিশ্রাম নেয়ার পর, রফিক আস্তে আস্তে আমার স্তন মর্দন করছে। রাত আনুমানিক তখন দশটাই হবে, আমাদের
দরজায় কড়া নাড়াল। রফিক নিজেকে সামলে নিয়ে থতমত