বৃহস্পতিবার, ৩ এপ্রিল, ২০১৪

স্বপ্নদোষ + ডাইয়াবিটিস রোগীর স্ত্রী bangla choti


স্বপ্নদোষ
আজ গ্রামীণ ব্যাংকের ম্যানেজার তাড়াতাড়ি ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে দেখা করার জন্য ডেকেছিল। গ্রামীণ ব্যাংকের ম্যানেজার ক্যাম্পাসে কেন? প্রশ্নটা মনের ভেতরে রেখেই কলেজ থেকে তাড়াতাড়ি চলে এলাম। এসে দেখি, সাথে বিদেশী গেস্ট। ইতালি থেকে এসেছে ব্যাংক নিয়ে কি বিষয়ে যেন গবেষণা করছে তারা। এক ছেলে এক মেয়ে। ছেলেটি যেমন লম্বা মেয়েটি কিন্তু নয়। লম্বায় আমাদের দেশের মতই। ইংরেজিতে দু’চারটে কথা বলার জন্য এই ডাক। সিলভিয়া মেয়েটির নাম। হ্যান্ডশেক করার সময় বলল। একে তো আমি ইতালি বলতেই পাগল, তারপর নরম হাতের ছোঁয়া আর হাসিভরা দুষ্টমী চাহনি কেন যেন বারে বারে ইমেজ হতে শুরু করছে। মনে হয়, আজীবন যেন এই সিলভিয়ার জন্যই জীবন নিয়ে এত জল্পনার জাল বুনেছি।ইরম হাতের গরম ছোয়া- ভাবতে ভাবতে কখন যেন দিব্য জগতে চলে গেছি। ম্যানেজার সেই ইতালিয়ান যুবক লাঞ্চের পর কোথায় যেন চলে গেল।
আর এদিকে সিলভিয়া এবং আমি রাজশাহী শহরের চৌকশ হোটলটাতে উঠলাম। তিনশ উনিশ নম্বও রুমটা একবারে উত্তর-পশ্চিমের কোণয়। ঝিরি ঝিরি বাতাস আসছে। সিলভিয়া কথার চেয়ে ইশারা করছে বেশি। ন্যংটা হলো নিজে। তারপর আমার দিকে তাকিয়ে এক বার হেসে নিল সেই দুষ্টু হাসিটা।  তারপর আমাকে ন্যাংটা করে তার হাতে থু মেরে বাড়া চুষতে লাগলো। আমি ওর সাদা চামড়া আর বাদামী চুলের আকাঙক্ষায় এত দিন যেন অপেক্ষা করছিলাম। মনে মনে ম্যাড হয়ে ওর খয়েরি রঙের বালগুলিতে হাত দিয়ে গুদেও ভেতর হাত ঢুকিয়ে দিতেই আহ্ করে উঠলো। তার পর মাজা ঝুকিয়ে ঝুকিয়ে মজা নিতে লাগলো। গুদেও রস নামতে শুরু করেছে এমন সময় হালকা করে বাড়াটা আমার কামড়ে দিয়ে একটা চুমু খেল। কি আর  করা, আমিও ওর দুধের বোটায় কামড় বসিয়ে দিলাম। তারপর সে আমাকে চুদতে চাইল্।ো আমি নিচে শুয়ে আছি, সে আমাকে উপর থেকে রাইডিং করছে। আমার মুখে আলতোভাবে থাপ্পড় মেরে আবার চুমা খেল।
তারপর এক সময় উঠে গিয়ে সোফায় পা এলিয়ে দিয়ে শুয়ে পড়লো ওর গুদ চেটে দিতে বলল। গুদ চেটে দিদে দিতে ভাবলাম, রস বের করে ছাড়বো। জিহবাটা ঢুকিয়ে দিলাম যতদূর পারা যায়। তারপর তার আহ, উহ মাই গড ইত্যাদি শব্দগুলো শুনতে ভারি মজা লাগলো। মাজা কাত করে একবার দুই পা দিয়ে আমাকে চেপে ধরলো সিলভিয়া। সিলভিয়া যত উত্তেজিত হচ্ছে তত যেন নিজেকে বিজয়ী বলে মনে হচ্ছে।বড় বড় নিশ্বাস নিতে নিতে কুত্তা স্টাইলে চোদার জন্য এবার বললো। চুদতে গিয়ে মনে হলো এবার এতই চুদতে পারবো যে, ইতালি গিয়ে সে আমার জন্য  একটা ভিসারই ব্যবস্থা কওে দিবে। যে করেই হোক এই চুদাটা সিলভিয়ার স্মরনীয় করে রাখতে চাই আমি।  অতএব, কোন দিকে খেয়াল না করে ওর শরীর থেকে যত মজা নেওয়া যায়, তাই করতে চেষ্টার কোন ত্র“টি করছি না।
এমন সময়  সে উপুড় হয়ে শুয়ে গেল আর আরামে হাসতে থাকলো কয়েক সেকেন্ড। একবার মাল আউট হয়ে গেল। এবার সে নিজে এমন জোওে চুদতে থাকলেঅ যে মনে হলো জীবন আর টিকিয়ে রাখাই কঠিন। কিন্তু এটা ওর কাছে আমি স্মরনীয় করে রাখতে চাই। জাস্ট এ ম্যাড  আই অ্যাম, মনে মনে ভেবে নিয়ে ওর দুধ দুটো দুই হাতে ধরে নিয়ে জীবন পণ চুদদে লাগলাম। এতে সিলভিয়া আনন্দে যেন আত্মহারা হয়ে উঠেছে। ওর আনন্দে আমার আনন্দ আরো দ্বিগুন বেড়ে চলেছে। সিলভিয়া ওর হাতে থু মাখিয়ে গুদে একবার ভরিয়ে নিল। তারপর উত্তেজনায় আবারও দু জনে ফেটে পড়লাম। এক সময় ওর মুখে গলগলিয়ে শাল ঢেলে ফেললাম। ঠিক সে সময়ে কে যেন ডেকে উঠল। একটু খেয়াল হলে দেখি- ওরে আল্লা ! কোথায় সিলভিয়া !  বিছানা ভরে গেছে স্বপ্ন দোষে ! !



ডাইয়াবিটিস রোগীর স্ত্রী
বন্ধুরা খুব জিদ ধরলো, “শালা আজ যদি সত্যি কথা না বলিস, তাহলে এখান থেকে ন্যাংটা করে পাঠাবো মেসে।” এসব কথা কাউকে না বলেও যেন শান্তি পাওযা যায় না। তখন কাটাখালি এক ছাত্রাবাসে থাকি। নাটক, সাহিত্য চর্চা ইত্যাদি কাজে সময নষ্ট করতে বড় ভাল লাগে। উদ্দেশ্য দুটো। কোন এক সময় সিনেমা বানাবো। বড় লোক হবো। প্রযোজক, পরিচালক একাই হবো। নতুন নতুন নায়িকাদের সিনেমায় আনবো । কন্ডিশন হবে একটাই, জান ভরে চুদতে দিতে হবে। এজন্য উপন্যাস জাতীয় কত বই যে কিনতাম আর পড়তাম বলা যায় না। ওদিকে এক ইঞ্জিনিয়ারের সাহিত্য চর্চার পোকা ছিল মাথায। সখ্যতা হলো বড়। ওনার বাসা পর্যন্ত যাতায়াত করতে হলো এক সময়। সত্যি বলছি মাইরি,ওনার স্ত্রীকে দেখে মাথা আমার ঘুরে যায়। হিংসে করে, শালা কেউ কেউ এত সুন্দরী স্ত্রী পায়। বিষয়টি পরে বুঝেছি, পটলচোরা চোখ দুটিতে কি একটা আবেদন ছিল।

  • সাহিত্য আলোচনায় ইঞ্জিনিয়ার সাহেবের স্ত্রীও অংশ নিতেন। আর আমার কাছে নতুন নতুন বই পড়তে দেবার জন্য অনুরোধ করতেন। অনেক পরে জানতে পারি, ইঞ্জিনিয়ার সাহেব ডাইয়াবেটিস রোগি। খুব বেছে-বুছে চলতে হয় ওনাকে। আহারে! ননীর পুতুলের মত চেহারাগো স্ত্রীর্টি !হঠাৎ একদিন তাঁদের একমাত্র ছেলে প্রিয়ামকে পড়ানোর দায়িত্ব দিলেন ইঞ্জিনিয়ার সাহেব। ইশারাটি ছিল স্ত্রীর পক্ষ থেকে। সেটাও জানতে পারি পরে। শুক্রবারও পড়াতে হয়। কেমন যেন আদর-অপ্যায়ন পাই। একদম ঘরের ভে

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন